মহাবিশ্বের সৃষ্টি
একটি বিন্দু থেকে সব কিছুর সৃষ্টি। এখন থেকে ১৩·৭ বিলিয়ন বছর আগে
মহাবিশ্ব ছিল তার জন্মলগ্নে। বর্তমান পদার্থ বিজ্ঞানের বৈজ্ঞানিক ও
গণিতকদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আমরা মহাবিশ্বেও ১০-৪৩ সেকেন্ড আগ পর্যন্ত
হিসেব করা সম্ভব হয়েছে। ধারনা করা হয় তখন মহাবিশ্বের আয়তন ছিল একটি পরমানুর
থেকেও ছোট এবং তাপমাত্রা ছিল কয়েক বিলিয়ন ডিগ্রি সেন্ট্রিগেড। এর ঠিক
১০-১৮ সেকেন্ডে সেই ছোট বিন্দুটি হারিয়ে ফেলে তার মহাকর্ষন শক্তি এবং
প্রসারিত হতে থাকে অসীম গতিতে চারদিকে। এই প্রসারনকে বলা হয় বিগ বেং।
বর্তমান জানা তথ্যেও উপর ভিতে করে মহাবিশ্বের বয়স দাড়ায় ১৩·৭ বিলিয়ন বছর
এবং আমাদের দৃশ্যমান মহাবিশ্বের ব্যাস ১৮৫ বিলিয়ন আলোক বর্ষ।
কিন্তু পরমানুর থেকে ক্ষুদ্রতম এই আদি পরমানুর সৃষ্টি কোথা থেকে হলো তার সঠিক উত্তর এখনও মেলেনি। কোয়ান্টাম পদার্থ বিজ্ঞানের মাধ্যমে এর সামান্য ব্যাখ্যা মিলে। স্ট্রিং থিউরি দিয়ে একটি কাল্পনিক ব্যাখা দাড় করা যায় মহাবিশ্বের সৃষ্টির।
মহাবিশ্বের প্রতিটি পরমানুর ক্ষুদ্রতম অংশ হচ্ছে স্ট্রিং। পরমানু গঠিত ইলেক্ট্রন, প্রোটন, নিউট্রন এবং অন্যান্য কনিকা দিয়ে। আর প্রেটন, নিউট্রন ইত্যাদি তৈরি হলো কোয়ার্ক দিয়ে। আর কোয়ার্ক তৈরি স্ট্রিং দিয়ে। যার গঠন ও গতির উপর নির্ভও করে বিভিন্ন কোয়ার্কের বৈশিষ্ট্য।
স্ট্রিং হচ্ছে মূলত্ব কম্পনরত সুতার মত একটি অংশ বা বৃত্তাকার সুতা যা অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত হবার ক্ষমতা রাখে। আর অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত হবার পর একটি স্ট্রিং অপর স্ট্রিং এর সাথে যদি ঘঁটনা ক্রমে ধাক্কাখায়, তাহলে সৃষ্টি হতে পারে একটি মহাবিশ্বের, ধারনা করা হয় এরকম স্ট্রিং এর পারস্পরিক সংঘর্ষে সৃষ্টি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের মাহাবিশ্ব, যার একটি হলো আমাদের মহাবিশ্ব।
কিন্তু পরমানুর থেকে ক্ষুদ্রতম এই আদি পরমানুর সৃষ্টি কোথা থেকে হলো তার সঠিক উত্তর এখনও মেলেনি। কোয়ান্টাম পদার্থ বিজ্ঞানের মাধ্যমে এর সামান্য ব্যাখ্যা মিলে। স্ট্রিং থিউরি দিয়ে একটি কাল্পনিক ব্যাখা দাড় করা যায় মহাবিশ্বের সৃষ্টির।
মহাবিশ্বের প্রতিটি পরমানুর ক্ষুদ্রতম অংশ হচ্ছে স্ট্রিং। পরমানু গঠিত ইলেক্ট্রন, প্রোটন, নিউট্রন এবং অন্যান্য কনিকা দিয়ে। আর প্রেটন, নিউট্রন ইত্যাদি তৈরি হলো কোয়ার্ক দিয়ে। আর কোয়ার্ক তৈরি স্ট্রিং দিয়ে। যার গঠন ও গতির উপর নির্ভও করে বিভিন্ন কোয়ার্কের বৈশিষ্ট্য।
স্ট্রিং হচ্ছে মূলত্ব কম্পনরত সুতার মত একটি অংশ বা বৃত্তাকার সুতা যা অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত হবার ক্ষমতা রাখে। আর অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত হবার পর একটি স্ট্রিং অপর স্ট্রিং এর সাথে যদি ঘঁটনা ক্রমে ধাক্কাখায়, তাহলে সৃষ্টি হতে পারে একটি মহাবিশ্বের, ধারনা করা হয় এরকম স্ট্রিং এর পারস্পরিক সংঘর্ষে সৃষ্টি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের মাহাবিশ্ব, যার একটি হলো আমাদের মহাবিশ্ব।